Hello there guest and welcome to InterfaithLovers - home of quality interfaith erotica!
To gain full access you must Register. Registration is free and it takes only a few moments to complete.
Already a member? Login here then!

ভগওয়া জিহাদ আরো জোরদার চলছে ভারত ও বাংলাদেশে

oneSickPuppy

Storyteller
thequint-2022-04-924cfebe-73af-4023-b6a6-7544ba5a5b25-Untitled-design-1.png

20149783811699580-8.jpg

002-BSK00614-BAN.jpg


উত্তরপ্রদেশে ৪ দিনে তিন নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণ - ওদের পেটে বাচ্চা দিয়ে ভেগে যাও! হিন্দুদের নতুন মিশন

উপমহাদেশের মুসলিম নারীরা এক কঠিন সময় অতিবাহিত করছেন। বিশেষ করে ভারতের বিভিন্ন স্থানে প্রায় প্রতিদিনই হিন্দুদের ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন মুসলিম নারীরা। হিন্দুরা তাদের মিশন বানিয়ে নিয়েছে যে, মুসলিম সেজে বিয়ে করে হলেও, যেকোন উপায়ে মুসলিম নারীদের পেটে সন্তান দিয়ে পালিয়ে যাওয়া।

এ জঘন্য কাজকে উগ্র হিন্দুরা নাম দিয়েছে ভাগওয়া জিহাদ। ফলে মুসলিম নারীদের ছলে বলে কৌশলে কিংবা জোরপূর্বক ধর্ষণ করার সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
এই ন্যাক্কারজনক মিশনের ধারাবাহিকতায় গত ৪ দিনে শুধু ভারতের উত্তরপ্রদেশেই ৩ নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণ করেছে হিন্দুরা।

গত ১৩ মার্চ সোমবার সকালে উত্তরপ্রদেশের আগ্রা জেলায় আট বছর বয়সী মুসলিমা ধর্ষণের শিকার হয়েছে। একই জেলায় এবং সম্বলে অন্য দুই নাবালিকাকে গণধর্ষণের চার দিন পরেই আগ্রায় নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।

গ্রামবাসীরা আট বছর বয়সী শিশুকে এলাকার একটি খালি জায়গায় অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল এবং পরে তার পরিবারকে খবর দেয়। শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং এখনও অজ্ঞান অবস্থায় রয়েছে।

পরিবারের থেকে জানানো হয়েছে, মেয়েটি পাশের একটি দোকানে গিয়েছিল, কিন্তু প্রায় দুই ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার পরও না ফেরায় তারা তাকে খুঁজতে শুরু করে। পরে অজ্ঞান অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়।

গত চার দিনে, রাজ্যে তিনটি ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে। যার মধ্যে একটি ঘটেছে ৯ মার্চ, যেখানে ১৪ বছর বয়সী মেয়েকে আগ্রার একটি গ্রামের কাছে জঙ্গলে নিয়ে দুই ব্যক্তি ধর্ষণ করে। ধর্ষকরা মেয়েটিকে মারধর করে টেনে নিয়ে যায়, যার ফলে তার কাঁধে আঘাত লাগে।
ঘটনা জানাজানি হলে ২৮ এবং ৩০ বছর বয়সী দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

একই দিনে সম্বল জেলার একটি গ্রামে ষষ্ঠ শ্রেণির দুই ছাত্র পাঁচ বছরের একটি মেয়েকে খেলার সময় ধর্ষণ করে। অভিযুক্ত ব্যক্তি ভিকটিম এবং তাদের সাথে যারা খেলেছে তাদের ঘটনা সম্পর্কে চুপ থাকার জন্য হুমকি দিয়েছে। ধর্ষিতা মেয়েটিকে ঘটনার কথা বলে দিলে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে।

এদিকে, ভারতের বিহারে হিন্দুদের হোলি উৎসবে হিন্দু সরপঞ্চের ছেলে ও তার বন্ধুরা মিলে দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়েকে ধর্ষণ করে। গত ৮ মার্চ বুধবার, অন্যদের সাথে হোলি উৎসব দেখতে গিয়েছিলেন ৬ এবং ৭ বছর বয়সী দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়ে। নাবালিকা মেয়েরা যখন সাহেবপুর কমলের পাঁচদির চকের কাছে একটি স্কুলে খেলছিল তখন মাহাতো ওরফে রাজ কুমার এবং তার বন্ধুরা মিলে দুই মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

হিন্দুত্ববাদীদের ভাগওয়া জিহাদের প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশেও। শুধু এক অনুপ পোদ্দার মুসলিম সেজে প্রায় ২০০ নারীর সর্বনাশ করেছে।
images-q-tbn-ANd9-Gc-RIJ-Lq-Nv-UAf-Nb-Xh-JUk-Mp-Pr-O-M-4oz-JHYLby-St85-OOANASg-OT6-DMC2j-QPAo-Rbi5j.jpg


তাকে আটকের পর র‌্যাব জানায়, গোপনে ধারণকৃত মুসলিম নারীদের স্পর্শকাতর ভিডিও ও ছবি এবং বিভিন্ন পর্নোভিডিও তার দ্বারা পরিচালিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গোপন গ্রুপে পোস্ট ও শেয়ার করত। এ ছাড়া ২০০ এর অধিক ভুক্তভোগী মুসলমান নারীর ছবি ও ভিডিও সম্বলিত তার মোবাইলটি জব্দ করা হয়েছে। তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশের হিন্দুদেরও অনেক সিক্রেট গ্রুপ রয়েছে। যেখানে মুসলিম নারীদের কিভাবে ধর্ষণ করা যায়, সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়; কোন ধরণের নারীদের সহজেই টার্গেট করা যায়, তাদেরকে কোথায়-কিভাবে পাওয়া যায় এসব ব্যাপারেও পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। কেউ ধর্ষণ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লে তাদের আইন সহায়তা দেওয়ার জন্যও ব্যবস্থা করা হয়। কারণ অধিকাংশ প্রশাসনের কর্মকর্তাই তাদের মতো হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শের। আর যারা ধর্ষণ করতে পেরেছে তাদের গোপনে ধারণকৃত স্পর্শকাতর ভিডিও ও ছবি আপলোড করে অন্যদের উৎসাহ দেয় সেসব গোপন হিন্দু গ্রুপে।

"ওদের পেটে বাচ্চা দিয়ে ভেগে যাও!" সরকারী মদদে ভারতীয় কট্টর হিন্দুদের নতুন মিশন
National-Family-Health-Survey-11052022.jpg
 
মুসলিম সেজে প্রায় ২০০ মুসলমান নারীর সর্বনাশ করেছে অনুপ পোদ্দার !
pro-muslimseje.jpg


পাত্র সেজে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মুসলিম নারীদের বিশ্বাস অর্জন করত অনুপ পোদ্দার ওরফে মনির খান। তারপর পর্নোগ্রাফি থেকে ব্ল্যা’ক’মে’ই’ল’স’হ বিভিন্ন উপায়ে অর্থ আত্মসাৎ করত সে।

এভাবে প্রায় দুই শতাধিক মুসলমান নারীর কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে মনির। তার মোবাইলে মিলেছে প্রায় ২০০ মুসলিম নারীর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও। এসব ছবি ভিডিও দিয়েই ব্লা’ক’মে’ই’ল করতেন তিনি।

অনুপের টার্গেট ছিল স্বামী পরিত্যক্তা বা তালাক প্রাপ্ত মুসলমান নারীরা। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত ও বেসরকারি চাকরিজীবী।

সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের আড়ালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুসলিম পরিচয়ে, ভুয়া ঠিকানা ও অন্যের ছবি ব্যবহার করে ব্ল্যা’ক’মে’ই’লে’র মাধ্যমে প’র্নো’গ্রা’ফি ও অর্থ আত্মসাতের কারবার চালিয়ে আসছিলেন। এই প্রতারককে গত সোমবার রাজধানীর এ্যালিফেন্ট রোড থেকে র‌্যাব গ্রেপ্তার করেছে।

র‌্যাব-৪ এর অপারেশন অফিসার এএসপি মো. জিয়াউর রহমান জানান, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া আসামির প্রকৃত নাম অনুপ পোদ্দার।

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত ও বেসরকারি চাকরিজীবী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে মুসলিম পরিচয়ে, ভুয়া ঠিকানা ও অন্যের ছবি ব্যবহার করে ‘মনির খান ও হারুন’ নামে ফেক আইডি খুলেন।

এরপর বিভিন্ন পাত্র/পাত্রী চাই, ম্যারেজ মিডিয়ার ফেসবুক গ্রুপ থেকে স্বামী পরিত্যক্তা বা তালাকপ্রাপ্তা মুসলিম মেয়েদের টার্গেট করেন।

তিনি আরও জানান, এরপর ধীরে ধীরে সম্পর্কের গভীরতার একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখান। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘনিষ্ঠতার একপর্যায়ে তাদের ইমোশনকে ব্যবহার করে বিভিন্ন স্পর্শকাতর ছবি ও ভিডিও গোপনে ধারণ করে শুরু করেন ব্ল্যা’ক’মে’ই’ল।

র‌্যাব-৪ সূত্রে জানা গেছে, প্রথম পর্যায়ে তিনি মুসলমান নারীদের বিভিন্ন হোটেলে দেখা করার কথা বলেন এবং অবৈধ বা অ’নৈ’তি’ক সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেন।

এতে রাজি না হলে গোপনে ধারণ করা ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার হু’ম’কি দিয়ে ভ’য়’ভী’তি দেখিয়ে ৫-৬ লাখ টাকা দাবি করতেন। এদিকে সমাজে লোকচক্ষুর ভয়ে বাধ্য হয়ে মুসলিম নারীরা অনেকেই তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন এবং কেউ কেউ অল্প টাকা দিয়ে রেহাই পেয়েছেন।

র‍্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে ভুক্তভোগী মুসলমান নারীদের ওইসব ছবি ও ভিডিও শেয়ার করার কথা জানিয়েছে অনুপ। তার কাছে দুই শতাধিক মুসলিম নারীর ছবি, ভিডিও সম্বলিত একটি মোবাইল ফোন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
 
এক অনুপের ফাঁদে ২০০ ডিভোর্সি মুসলিম নারী
images-q-tbn-ANd9-Gc-TQrc4-Ibt-Cof-Duk-VXF4-Firxavm-Nxpjx-Rj-Xq-Zj-Kma-LC0k-mo-LAw4rec-b-F7sa-R1-TF3.jpg


ম্যারেজ মিডিয়া থেকে ছবি নিয়ে অভিনব প্রতারণার জাল বিছিয়ে ছিলেন মনির খান ওরফে হারুন ওরফে অনুপ পোদ্দার। গোপনে ২০০ মুসলিম নারীর স্পর্শকাতর ছবি ও ভিডিও তুলে করেন ব্ল্যাকমেইল। সুযোগ বুঝে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা। অর্থ আত্মসাৎ ও পর্নোগ্রাফির অভিযোগে গত সোমবার রাজধানীর এলিফেন্ট রোড এলাকা থেকে অনুপকে গ্রেপ্তার করেছেন র‌্যাব-৪ এর সাইবার সেলের সদস্যরা। এ সময় তার কাছ থেকে জব্দ করা হয় দুইশতাধিক মুসলিম ভিকটিমের ছবি ও ভিডিওসংবলিত মোবাইল ডিভাইস।

র‌্যাব ৪-এর অধিনায়ক (সিও) অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হক জানান, অনুপ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানান, ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী। সুস্থ স্বাভাবিক জীবনের আড়ালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে পরিচয় দেন বিপত্নীক হিসেবে। সেই সঙ্গে মুসলিম পরিচয়ে, ভুয়া ঠিকানা ও অন্যের ছবি ব্যবহার করে ‘মনির খান ও হারুন’ নামে ফেক আইডি খোলেন। সেই সঙ্গে বিভিন্ন মুসলিম ম্যাচ মেকিং সাইট- যেমন পাত্র/পাত্রী চাই, ম্যারেজ মিডিয়া থেকে স্বামী পরিত্যক্তা বা ডিভোর্সি মুসলিম মেয়েদের টার্গেট করেন। এর পর ধীরে ধীরে সম্পর্কের গভীরতার একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখান। ঘনিষ্ঠতার একপর্যায়ে তাদের ইমোশনকে ব্যবহার করে বিভিন্ন স্পর্শকাতর ছবি ও ভিডিও গোপনে ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল শুরু করেন অনুপ।

প্রথমদিকে ভিকটিমকে তিনি বিভিন্ন হোটেলে দেখা করার কথা বলে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেন। কিন্তু এতে রাজি না হলে গোপনে ধারণ করা ভিকটিমের ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে করতেন ব্ল্যাকমেইল। কখনো দাবি করতেন ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। সমাজে লোকচক্ষুর ভয়ে বাধ্য হয়ে অনেকেই তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন। কেউ কিছু টাকা দিয়ে পেয়েছেন রেহাই। যারা তার বাগে আসতেন না তাদের স্পর্শকাতর ভিডিও বা ছবি এবং বিভিন্ন পর্নো সাইটের গোপন গ্রুপে পোস্ট ও শেয়ার করে দিতেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান র‍্যাব ৪-এর সিও মোজাম্মেল হক।

12-4487728l.jpg

1-640x360.webp

7970d2790b977e1f-750-750-e-60.jpg

4822f3dd20cbd897acce5d2db8610212-30.jpg

4913533c793253f1-750-750-e-60.jpg

muslim-pregnant-woman-asian-8595-10628.jpg

Rapping-Woman.jpg
 
বিহারে হিন্দুদের হোলি উৎসবে দুই নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণ
holi.jpg

চলমান এই হোলি উৎসবেই ধর্ষিত হয় দুই মুসলিম নাবালিকা

ভারতের বিহারে হিন্দুদের হোলি উৎসবে হিন্দু সরপঞ্চের ছেলে ও তার বন্ধুরা মিলে দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়েকে ধর্ষণ করে।

গত ৮ মার্চ বুধবার অন্যদের সাথে হোলি উৎসব দেখতে গিয়েছিল ৬ এবং ৭ বছর বয়সী দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়ে। ঐ নাবালিকা মুসলিমরা যখন সাহেবপুর কমলের পাঁচদির চকের কাছে একটি স্কুলে খেলছিল, তখন মাহাতো ওরফে রাজ কুমার এবং তার বন্ধুরা মিলে দুই মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, হিন্দুদের চক্রান্তের অন্যতম একটি জঘন্য কাজ হলো মুসলিম নারীদেরকে ধর্ষণ করা, মুসলিম নারীদের পবিত্রতা নস্ট করা, তাদের গর্ভে হিন্দুদের সন্তান জন্ম দেওয়া। আর এটাকে তারা নামকরণ করেছে ভাগওয়া জিহাদ। তাদের দাবি এর মাধ্যম তারা মুসলিমদের কথিত লাভ জিহাদের প্রতিরোধ করবে। ফলে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মুসলিম নারীদের ধর্ষণের ঘটনা।

তাদের জঘন্য কার্যক্রম বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়ছে। হিন্দু পরিচয় গোপন করে তারা মুসলিম নারীদের কে বিবাহ করে পালিয়ে যায়।এবং মুসলিম নারীদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্হাপন করতে প্রচারণা চালায়।

 
মুসলিম নারীদের ফাঁদে ফেলুন: ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু
ভারতের মুসলিম নারীদেরকে প্রেমের ফাঁদে ফেলার আহ্বান জানিয়েছে কর্ণাটকের এক হিন্দু ধর্মগুরু। শ্রী রাম সেনার প্রধান প্রমোদ মুথালিকের এমন উসকানিমূলক আহ্বান নিঃসন্দেহে মুসলিম বিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা তৈরি করবে।

উগ্র ডানপন্থী হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ‘শ্রী রাম সেনা’ প্রতিষ্ঠা করার আগে প্রমোদ মুথালিক ছিল বজরং দল ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদস্য। এর আগেও একাধিকবার মুসলিম বিদ্বেষী বক্তৃতা দিয়ে বেশ কয়েকবার সমালোচিত হয়েছে এই প্রমোদ মুথালিক।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কর্ণাটকের বাগালকোটে একটি পাবলিক ইভেন্টে বক্তৃতা দেয়ার সময় প্রমোদ মুথালিক বলেছে, ‘এক হিন্দু মেয়ের পরিবর্তে ১০ জন মুসলিম মেয়েকে প্রেমের ফাঁদে ফেলুন।’

শুধু তাই নয়। এমন জঘন্য কাজে হিন্দু যুবকদের উৎসাহ দিয়ে সে বলেছে, ‘যারা এ কাজ করতে পারবে, তাদেরকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে, চাকরির ব্যবস্থা করা হবে।’

হাজার হাজার হিন্দু মেয়েকে ‘লাভ জিহাদের’ নামে শোষিত করা হচ্ছে বলে ভিত্তিহীন অভিযোগ করে সে হিন্দু যুবকদেরকে ‘পাল্টা জবাব’ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

‘লাভ জিহাদ’ হচ্ছে হিন্দুদের একটি ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। এই তত্ত্ব অনুসারে তাদের প্রোপাগান্ডা হল, হিন্দু মহিলাদেরকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করার জন্য মুসলিম পুরুষরা তাদের প্রেমে প্ররোচিত করে। এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় মুসলিম যুবকদের মারধর করা হচ্ছে, হত্যা করা হচ্ছে।

গত ১২ জানুয়ারী উত্তর কর্ণাটকের ইয়াদরভিতে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একটি সম্মেলনে মুথালিক বলেছে, ‘আমাদের ট্রাক্টর, বই বা কলমের পরিবর্তে তলোয়ার পূজা করা উচিত। লাভ জিহাদকারীদের জন্য আমাদের বাড়িতে তলোয়ার রাখা উচিৎ।’

এভাবে কিছুদিন পরপর এমন উসকানিমূলক ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষি বক্তব্য দিলেও প্রমোদ মুথালিকের বিরুদ্ধে ভারতের তথাকথিত সেক্যুলার গণতান্ত্রিক প্রশাসন কোন ব্যবস্থাই নেয়নি।
 
আর বেশিদিন বাকি নেই আমাদের সব ফ্যান্টাসি সত্যিতে রুপান্তরিত হওয়ার।এখনি যা অবস্থা।
 
এমন নিউজ পেলে আরো পোস্ট করবেন।দেখতে আর পড়তে ভালোই লাগে।বিশেষ করে বাংলাদেশের।
 
এমন নিউজ পেলে আরো পোস্ট করবেন।দেখতে আর পড়তে ভালোই লাগে।বিশেষ করে বাংলাদেশের।
ঠিকই বলেছেন আপু। মাযহাবী জগৎে গৌতম গুপ্তের মতো রসময় ভগওয়া ষাঁঢ়দের কল্যাণে বাংলাদেশ তো ভারতকেও টেক্কা মেরে দিচ্ছে। :LOL:
 
ঠিকই বলেছেন আপু। মাযহাবী জগৎে গৌতম গুপ্তের মতো রসময় ভগওয়া ষাঁঢ়দের কল্যাণে বাংলাদেশ তো ভারতকেও টেক্কা মেরে দিচ্ছে। :LOL:
এটাই হওয়া উচিৎ।তাহলেই হিন্দু মুসলিম ভাইচারা আবার ফিরে আসবে।
 
এই নিউজ গুলো আমি গত বছরেই দেখেছি।আমি এই ফোরামে ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে ছিলাম।কিন্তু ফোরামটা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর আমি আমার জিমেইলটা ডিলিট করে দেই যেটা দিয়ে এখানে আইডি খুলেছিলাম আর আমি আমার আইডির নাম ও ভুলে গেছি কি ছিলো।
 
বিহারে হিন্দুদের হোলি উৎসবে দুই নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণ
holi.jpg

চলমান এই হোলি উৎসবেই ধর্ষিত হয় দুই মুসলিম নাবালিকা

ভারতের বিহারে হিন্দুদের হোলি উৎসবে হিন্দু সরপঞ্চের ছেলে ও তার বন্ধুরা মিলে দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়েকে ধর্ষণ করে।

গত ৮ মার্চ বুধবার অন্যদের সাথে হোলি উৎসব দেখতে গিয়েছিল ৬ এবং ৭ বছর বয়সী দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়ে। ঐ নাবালিকা মুসলিমরা যখন সাহেবপুর কমলের পাঁচদির চকের কাছে একটি স্কুলে খেলছিল, তখন মাহাতো ওরফে রাজ কুমার এবং তার বন্ধুরা মিলে দুই মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, হিন্দুদের চক্রান্তের অন্যতম একটি জঘন্য কাজ হলো মুসলিম নারীদেরকে ধর্ষণ করা, মুসলিম নারীদের পবিত্রতা নস্ট করা, তাদের গর্ভে হিন্দুদের সন্তান জন্ম দেওয়া। আর এটাকে তারা নামকরণ করেছে ভাগওয়া জিহাদ। তাদের দাবি এর মাধ্যম তারা মুসলিমদের কথিত লাভ জিহাদের প্রতিরোধ করবে। ফলে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মুসলিম নারীদের ধর্ষণের ঘটনা।

তাদের জঘন্য কার্যক্রম বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়ছে। হিন্দু পরিচয় গোপন করে তারা মুসলিম নারীদের কে বিবাহ করে পালিয়ে যায়।এবং মুসলিম নারীদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্হাপন করতে প্রচারণা চালায়।

এদেরকে তো রাস্তায় গিলোটিনে শিরচ্ছেদ করা উচিৎ। উনবিংশ শতাব্দীর ফ্রান্স দেশের মতো।
 
thequint-2022-04-924cfebe-73af-4023-b6a6-7544ba5a5b25-Untitled-design-1.png

20149783811699580-8.jpg

002-BSK00614-BAN.jpg


উত্তরপ্রদেশে ৪ দিনে তিন নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণ - ওদের পেটে বাচ্চা দিয়ে ভেগে যাও! হিন্দুদের নতুন মিশন

উপমহাদেশের মুসলিম নারীরা এক কঠিন সময় অতিবাহিত করছেন। বিশেষ করে ভারতের বিভিন্ন স্থানে প্রায় প্রতিদিনই হিন্দুদের ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন মুসলিম নারীরা। হিন্দুরা তাদের মিশন বানিয়ে নিয়েছে যে, মুসলিম সেজে বিয়ে করে হলেও, যেকোন উপায়ে মুসলিম নারীদের পেটে সন্তান দিয়ে পালিয়ে যাওয়া।

এ জঘন্য কাজকে উগ্র হিন্দুরা নাম দিয়েছে ভাগওয়া জিহাদ। ফলে মুসলিম নারীদের ছলে বলে কৌশলে কিংবা জোরপূর্বক ধর্ষণ করার সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
এই ন্যাক্কারজনক মিশনের ধারাবাহিকতায় গত ৪ দিনে শুধু ভারতের উত্তরপ্রদেশেই ৩ নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণ করেছে হিন্দুরা।

গত ১৩ মার্চ সোমবার সকালে উত্তরপ্রদেশের আগ্রা জেলায় আট বছর বয়সী মুসলিমা ধর্ষণের শিকার হয়েছে। একই জেলায় এবং সম্বলে অন্য দুই নাবালিকাকে গণধর্ষণের চার দিন পরেই আগ্রায় নাবালিকা মুসলিমাকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।

গ্রামবাসীরা আট বছর বয়সী শিশুকে এলাকার একটি খালি জায়গায় অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল এবং পরে তার পরিবারকে খবর দেয়। শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং এখনও অজ্ঞান অবস্থায় রয়েছে।

পরিবারের থেকে জানানো হয়েছে, মেয়েটি পাশের একটি দোকানে গিয়েছিল, কিন্তু প্রায় দুই ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার পরও না ফেরায় তারা তাকে খুঁজতে শুরু করে। পরে অজ্ঞান অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়।

গত চার দিনে, রাজ্যে তিনটি ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে। যার মধ্যে একটি ঘটেছে ৯ মার্চ, যেখানে ১৪ বছর বয়সী মেয়েকে আগ্রার একটি গ্রামের কাছে জঙ্গলে নিয়ে দুই ব্যক্তি ধর্ষণ করে। ধর্ষকরা মেয়েটিকে মারধর করে টেনে নিয়ে যায়, যার ফলে তার কাঁধে আঘাত লাগে।
ঘটনা জানাজানি হলে ২৮ এবং ৩০ বছর বয়সী দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়।

একই দিনে সম্বল জেলার একটি গ্রামে ষষ্ঠ শ্রেণির দুই ছাত্র পাঁচ বছরের একটি মেয়েকে খেলার সময় ধর্ষণ করে। অভিযুক্ত ব্যক্তি ভিকটিম এবং তাদের সাথে যারা খেলেছে তাদের ঘটনা সম্পর্কে চুপ থাকার জন্য হুমকি দিয়েছে। ধর্ষিতা মেয়েটিকে ঘটনার কথা বলে দিলে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে।

এদিকে, ভারতের বিহারে হিন্দুদের হোলি উৎসবে হিন্দু সরপঞ্চের ছেলে ও তার বন্ধুরা মিলে দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়েকে ধর্ষণ করে। গত ৮ মার্চ বুধবার, অন্যদের সাথে হোলি উৎসব দেখতে গিয়েছিলেন ৬ এবং ৭ বছর বয়সী দুই নাবালিকা মুসলিম মেয়ে। নাবালিকা মেয়েরা যখন সাহেবপুর কমলের পাঁচদির চকের কাছে একটি স্কুলে খেলছিল তখন মাহাতো ওরফে রাজ কুমার এবং তার বন্ধুরা মিলে দুই মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

হিন্দুত্ববাদীদের ভাগওয়া জিহাদের প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশেও। শুধু এক অনুপ পোদ্দার মুসলিম সেজে প্রায় ২০০ নারীর সর্বনাশ করেছে।
images-q-tbn-ANd9-Gc-RIJ-Lq-Nv-UAf-Nb-Xh-JUk-Mp-Pr-O-M-4oz-JHYLby-St85-OOANASg-OT6-DMC2j-QPAo-Rbi5j.jpg


তাকে আটকের পর র‌্যাব জানায়, গোপনে ধারণকৃত মুসলিম নারীদের স্পর্শকাতর ভিডিও ও ছবি এবং বিভিন্ন পর্নোভিডিও তার দ্বারা পরিচালিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গোপন গ্রুপে পোস্ট ও শেয়ার করত। এ ছাড়া ২০০ এর অধিক ভুক্তভোগী মুসলমান নারীর ছবি ও ভিডিও সম্বলিত তার মোবাইলটি জব্দ করা হয়েছে। তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশের হিন্দুদেরও অনেক সিক্রেট গ্রুপ রয়েছে। যেখানে মুসলিম নারীদের কিভাবে ধর্ষণ করা যায়, সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়; কোন ধরণের নারীদের সহজেই টার্গেট করা যায়, তাদেরকে কোথায়-কিভাবে পাওয়া যায় এসব ব্যাপারেও পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। কেউ ধর্ষণ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লে তাদের আইন সহায়তা দেওয়ার জন্যও ব্যবস্থা করা হয়। কারণ অধিকাংশ প্রশাসনের কর্মকর্তাই তাদের মতো হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শের। আর যারা ধর্ষণ করতে পেরেছে তাদের গোপনে ধারণকৃত স্পর্শকাতর ভিডিও ও ছবি আপলোড করে অন্যদের উৎসাহ দেয় সেসব গোপন হিন্দু গ্রুপে।

"ওদের পেটে বাচ্চা দিয়ে ভেগে যাও!" সরকারী মদদে ভারতীয় কট্টর হিন্দুদের নতুন মিশন
National-Family-Health-Survey-11052022.jpg
আপনি অনুপ পোদ্দারের ছবি না দিয়ে মোহিত নাগরের ছবি দিয়েছেন কেন?বেচারা সেই 2015 থেকে মুল্লীটাকে পটানোর চেষ্টা করে অবশেষে 2020-র শেষের দিকে গিয়ে আমরিন মালিককে ধর্মান্তরিত করে নিজের দলের নাম উজ্জ্বল করে!

সেখানে,আপনি কিনা এক উত্তরপ্রদেশের অধিবাসীকে বাংলাদেশি বলে দিলেন?

 
Last edited:
আপনি অনুপ পোদ্দারের ছবি না দিয়ে মোহিত নাগরের ছবি দিয়েছেন কেন?বেচারা সেই 2015 থেকে মুল্লীটাকে পটানোর করে চেষ্টা অবশেষে 2020-র শেষের দিকে গিয়ে আমরিন মালিককে ধর্মান্তরিত করে নিজের দলের নাম উজ্জ্বল করে!

সেখানে,আপনি কিনা এক উত্তরপ্রদেশের অধিবাসীকে বাংলাদেশি বলে দিলেন?

মাল তো ভালই পটিয়েছে ইউপিওয়ালা! হাহা।

আর ওই লেখা আমার না, ফেসবুক গ্রুপ থেকে কপিপেস্ট... "হিন্দুদের হাত থেকে মোমিনাদের বাঁচান" এই জাতীয় নামের একটা গ্রুপ আছে। ফটোটাও সম্ভবতঃ সেই পোস্ট থেকে নিয়েছিলাম...
 
ফেসবুক আমি ইউস করিনা,প্রচন্ড টক্সিক।এগুলো তো একটা উর্দু discord server আছে,আমি উর্দু পড়তে পারি ঐজন্য ওখানে join করি।তারা 3000 জনের গেরুয়া ভালোবাসার ফাঁদের গল্প সংগৃহীত করেছে।ঐ গ্রুপে ঢুকতে গেলে কোরান হাদিসের প্রচুর জ্ঞান লাগবে,অনলাইন টেস্ট দিয়ে ঢুকেছি।এখন সবাইকৈ এসব শেয়ার করি।
 
ফেসবুক আমি ইউস করিনা,প্রচন্ড টক্সিক।এগুলো তো একটা উর্দু discord server আছে,আমি উর্দু পড়তে পারি ঐজন্য ওখানে join করি।তারা 3000 জনের গেরুয়া ভালোবাসার ফাঁদের গল্প সংগৃহীত করেছে।ঐ গ্রুপে ঢুকতে গেলে কোরান হাদিসের প্রচুর জ্ঞান লাগবে,অনলাইন টেস্ট দিয়ে ঢুকেছি।এখন সবাইকৈ এসব শেয়ার করি।
Ami dukte cai. Plz link daw
 
Back
Top