Sammy
Member
সতর্কীকরণঃ এটি সম্পূর্ণ কল্পকাহিনী। জীবিত বা মৃত কোন ব্যক্তি, স্থান, দেশ বা কালের সাথে এর কোনওরূপ সম্পর্ক নেই। কোনও মিল থাকলে তা নিতান্তই কাকতালীয় এবং অনিচ্ছাকৃত। এটি একটি আন্তর্ধর্মীয় যৌণ কাহিনী। গল্পের প্রয়োজনে কিঞ্চিৎ অফেনসিভ ভাষা, বিবরণ থাকতে পারে। তবে তা নিছক কাল্পনিক। কোনো ধর্ম বা গোষ্ঠীকে হেয় করা আমার উদ্দেশ্য নয়, সকল ধর্ম-মতের প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে। ইন্টারফেথ ইরোটিকা যাদের অপছন্দ তাঁদের এ টপিকটি না পড়ার অনুরোধ রইলো।কাহিনীর প্রয়োজনে ধর্ম, আচার, রীতিনিতীর ইত্যাদি বিষয়গুলো উঠে এসেছে। কোনও বিশেষ জাতী বা ধর্মকে হেয় করার জন্য নয়। মাযহাব নিয়ে যদি আপনার দ্বিমত থাকে তবে গল্পটি না পড়ার আন্তরিক অনুরোধ করছি। এটা নিছকই একটি কাল্পনিক কাহিনী। কল্পনার কামুক জগতের রসাস্বাদন করুন পূর্ণ ভাবে। বাস্তবের সাথে মেলাতে যাবেন না।
কেউ দরজায় ধাক্কাচ্ছে।স্বপ্ন না,সত্যি কেউ নক করছে দরজায়। “ঠিক আছে আসছি।”তার ছোট বিছানা থেকে উঠে পড়ে সে। কাল রাতে বাইরে থেকে এসে চেঞ্জ না করেই সবুজ রঙের চুড়িদার কামিজটা খুলে সাদা সেমিজ সাদা লেগিংস,কালো হিজাব পরা অবস্থাতেই ঘুমিয়ে পড়েছিল সে। এখনো সেগুলোই আছে তার পরনে। সারা দিন কাজের খোঁজে ঘুরেছে গতকাল।বুকদুটো টনটন করে রাজিয়ার,তার চৌত্রিশ সাইজের দুধের ভারে পুর্ন যুবতী স্তনের টসটসে বোঁটা দুটো টাটিয়ে আছে বুকের উপর । মাত্র উনিশ বছর বয়ষ রাজিয়ার। তার সমবয়সী শোওহর ইব্রাহিম তাকে আর তার তিনমাস বয়েষী বাচ্চাকে ফেলে রেখে বারোদিন আগে ভেগেছে।একটা টাকাও আর হাতে নাই তার।গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে,ইব্রাহিমের সাথে প্রেম করে ভেগেছিল বাড়ী থেকে,বিয়ে করে সংসার পেতেছিল তারা।এখন বাড়ীতে ফিরে যাওয়ার উপায়ও নাই তার।বেশ সুন্দরী রাজিয়া, শ্যামলা গায়ের রঙ,একমাথা কোমোর ছাপানো চুল,ছোটখাট,উচ্চতা টেনেটুনে পাঁচ ফিট ছিপছিপে হলেও সুন্দর ছিমছাম চৌত্রিশ সাইজের পাছাটি সরু কোমোরের নিচে বেশ ভরাট। সুগঠিত উরুর গড়ন।বড় মাপের স্তন দুটো দুধের ভারে আরো বড় হয়ে উঠেছে এ কদিনে।বাচ্চাটা কেঁদে ওঠে এসময় তাড়াতাড়ি সেমিজ তুলে বাচ্চার মুখে বিষ্ফোরিত ডান স্তনের বোঁটাটা গুঁজে দেয় রাজিয়া।আবার দরজায় শব্দ হয় এবার অনেক জোরে।
কেউ দরজায় ধাক্কাচ্ছে।স্বপ্ন না,সত্যি কেউ নক করছে দরজায়। “ঠিক আছে আসছি।”তার ছোট বিছানা থেকে উঠে পড়ে সে। কাল রাতে বাইরে থেকে এসে চেঞ্জ না করেই সবুজ রঙের চুড়িদার কামিজটা খুলে সাদা সেমিজ সাদা লেগিংস,কালো হিজাব পরা অবস্থাতেই ঘুমিয়ে পড়েছিল সে। এখনো সেগুলোই আছে তার পরনে। সারা দিন কাজের খোঁজে ঘুরেছে গতকাল।বুকদুটো টনটন করে রাজিয়ার,তার চৌত্রিশ সাইজের দুধের ভারে পুর্ন যুবতী স্তনের টসটসে বোঁটা দুটো টাটিয়ে আছে বুকের উপর । মাত্র উনিশ বছর বয়ষ রাজিয়ার। তার সমবয়সী শোওহর ইব্রাহিম তাকে আর তার তিনমাস বয়েষী বাচ্চাকে ফেলে রেখে বারোদিন আগে ভেগেছে।একটা টাকাও আর হাতে নাই তার।গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে,ইব্রাহিমের সাথে প্রেম করে ভেগেছিল বাড়ী থেকে,বিয়ে করে সংসার পেতেছিল তারা।এখন বাড়ীতে ফিরে যাওয়ার উপায়ও নাই তার।বেশ সুন্দরী রাজিয়া, শ্যামলা গায়ের রঙ,একমাথা কোমোর ছাপানো চুল,ছোটখাট,উচ্চতা টেনেটুনে পাঁচ ফিট ছিপছিপে হলেও সুন্দর ছিমছাম চৌত্রিশ সাইজের পাছাটি সরু কোমোরের নিচে বেশ ভরাট। সুগঠিত উরুর গড়ন।বড় মাপের স্তন দুটো দুধের ভারে আরো বড় হয়ে উঠেছে এ কদিনে।বাচ্চাটা কেঁদে ওঠে এসময় তাড়াতাড়ি সেমিজ তুলে বাচ্চার মুখে বিষ্ফোরিত ডান স্তনের বোঁটাটা গুঁজে দেয় রাজিয়া।আবার দরজায় শব্দ হয় এবার অনেক জোরে।
Last edited: