Hello there guest and welcome to InterfaithLovers - home of quality interfaith erotica!
To gain full access you must Register. Registration is free and it takes only a few moments to complete.
Already a member? Login here then!

আমার ধার্মিক নিকাবি রসালো মুল্লি আম্মু ও ১৪ বছরের ধার্মিক দুধওয়ালী ছোট বোন এর হিন্দু বুলদের অপবিত্র বীর্য দিয়ে গাভিন হওয়ার গল্প । - ১

shihabia

New member
সালাম ও নমস্তে, দোস্তো। আমি আবদুল পাঠান। হিন্দু অধিকৃত পাশ্মীর রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র ঈলাহাপূর, বর্তমানে নতুন নামকরণে রামনগর-এর অন্যতম ধণ্যাঢ্য ব্যবসায়ী মুসলমান খানদানের ছেলে। আমার আব্বুজান আফজল পাঠানের কাপড়ের ব্যবসা আছে। মুসলমান নারীদের যাবতীয় পোশাকআশাকের জন্য আমাদের আল-হিলাল ফ্যাশন শপ-এর প্রভূত সুখ্যাতি আছে। সমগ্র পাশ্মীর রাজ্যে ছয়টি শাখা আছে আমাদের দুকানের, যেখানে মুসলমান রমণীদের জন্য হালফ্যাশনের হিজাব, আবায়া, বুরকা, শালীন পার্টীড্রেস সহ সকল প্রকারের জামা, প্রসাধনী, জুতো, অন্তর্বাস ইত্যাদি হরেক প্রকারের মাল বিক্রয় হয়।

আলহামদুলিলা, পাশ্মীরী মুসলমান জেনানাদের ফ্যাশনের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দ হওয়ায় আমাদের আল-হিলাল শপের ব্যবসা ভালোই চলছিলো। তবে আরও উন্নতিরও সুযোগ সামনে উপস্থিত হয়েছে।

তাই আমার ধুরন্ধর আব্বাজান ঠিক করেছে এবার থেকে আমাদের আল-হিলাল ফ্যাশন শপের সকল শাখায় হিন্দুয়ানী পোশাক-আশাক ও সাজসজ্জার সরঞ্জামাদি বিক্রয় করবে। শালীন হিজাবের পাশাপাশি বিক্রয় হবে হালফ্যাশনের ঘুঙঘট ও লেহেঙ্গা, কামিযের পাশাপাশি বগল-ছাঁটা ও পিঠখোলা চোলী, আর এমনকী বিন্দিয়া, সিঁদুর, শাঁখার মতো প্রসাধনী সজ্জাও আমাদের দুকানে বিক্রয় হবে। কারণ, হালে অনেক মাযহাবী পরিবারের আওরত হিজাবের সাথে হিন্দুয়ানী বিন্দিয়া, কুমকুম পরতে পছন্দ করে। মাথায় ফিনফিনে দুপাট্টা আর নাভী, কোমর, স্তনের খাঁজ উলঙ্গ করা হিন্দুয়ানী চোলী-লেহেঙ্গায় সেজেগুজে মেহফিলে আসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

তাই, আব্বা ঠিক করলো আর নয়, এবার আমাদের মাযহাবী লিবাসের ব্যবসাটাকে প্রসারিত করতে হবে। এই সিদ্ধান্ত অবশ্য আব্বার একার নয়, বরং আমার আম্মিজান সামিনা পাঠানের মস্তিষ্কপ্রসূত।

ওহ, আগে বাড়ার পূর্বে আমাদের পাঠান খানদানের পরিচয়টা দিয়েই দিই সংক্ষেপে – আব্বু আফজল পাঠান, আম্মি সামিনা পাঠান, বোন আনিসা পাঠান আর সবশেষে আমি আব্দুল পাঠান।

পোষাক ব্যবসায়ীর বিবি বলেই নয়, আমার মধ্যত্রিশের আম্মিজান সামিনা এমনিতেই বড্ডো ফ্যাশন সচেতন। পাশ্মীরের জেনানামহলে কোন ট্রেণ্ড চলছে, কোন ডিজাইন ভাইরাল হয়েছে এসব খবরাখবর আব্বাকে সবসময়ই দেয় আম্মিজান। আর সে মোতাবেক দুকানে পোষাকের স্টক করে রাখে আব্বু।

বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই আম্মিজান বলে আসছিল‌ো আমাদের আল-হিলাল ফ্যাশন শপে হিন্দুয়ানী লেবাস ও ফ্যাশন-সজ্জার ধান্দা সংযোজন করার জন্য। কট্ট হিন্দু পুরুষরা আমাদের রাজ্যের শাসনযন্ত্র কবজা করে নেবার পর থেকে পাশ্মীরের ঘরে ঘরে মুসলমান আওরতরা হিন্দুয়ানী ফ্যাশনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। এমনকি আমাদের নিজের মহলেও তো আম্মিজান ও বহেন আনিসা লেহেঙ্গা, বিন্দিয়ায় সাজতে পছন্দ করে। আম্মি বোঝালো, হিন্দুয়ানী লেবাসের ধান্দা করলে রাতারাতি ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠবে। তাই বেশি কামাইয়ের লোভে আব্বুজান আর দ্বিমত করলো না।

আল-হিলাল ফ্যাশন শপে এখন থেকে শাড়ী, লেহেঙ্গা, চোলী, বিন্দি ইত্যাদিও রাখা হবে। কিন্তু রাখবো বললেই তো হয় না। এসব গায়র-মাযহাবী মাল আসবে কোথা থেকে?

**********************
তার সমাধান আম্মিই বাতলে দিলো। বিখ্যাত এক হিন্দুস্তানী ফ্যাশন হাউসের কর্ণধার বিক্রম লাখোটিয়ার সাথে ভালো খাতির আছে আম্মির। ইদানীং আমাদের ঈলাহাপূর… থুড়ি রামনগরে হিন্দুস্তানী সংস্কৃতি, রিওয়াজ ইত্যাদি প্রচারের জন্য ঘনঘন মেলা আয়োজন করা হচ্ছে। এমনই একটি হিন্দুয়ানী ফ্যাশন মেলায় আম্মির সাথে মোলাকাত হয়েছিলো বিক্রমজীর।

নতুন ফ্যাশনেবল কি কি হিন্দুস্তানী পোষাক এসেছে তা দেখতে আম্মি আর আমার বহেন আনিসা গিয়েছিলো সেই মেলায়। সে মেলায় যোগ দেয়া একটি বড়োসড়ো স্টলের মালিক আমার আম্মিকে দেখে খুব পছন্দ করে ফেলে। নিজে থেকে বেগম সামিনা পাঠানের সাথে খাতির জমায় লোকটা। আম্মির হাতে বিজনেস কার্ড দিয়ে নিজের পরিচয় দেয় হিন্দু লোকটি – হিন্দুস্তানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়া শিবশক্তি ফ্যাশন হাউজের মালিক বিক্রম লাখোটিয়া। খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠান শিবশক্তি-র নিত্যনতুন ড্রেস ও ডিজাইন সম্পর্কে আমার ফ্যাশন-সচেতন আম্মি ওয়াকেবহাল ছিলো আগে থেকেই। সেই ফ্যাশন হাউজের কর্ণধারের সাথে সরাসরি জানপেহচান হওয়ায় আম্মি খুব উচ্ছ্বস্বিত হয়ে পড়ে। গায়ে পড়ে হিন্দু লোকটার সাথে মোবাইল নাম্বার বিনিময় করে নেয় আম্মি।

আমাদের কাপড়ার ব্যবসা আছে শুনে বিক্রম লাখোটিয়া তার সাথে আম্মিকে বিজনেস পার্টনার হবার আমন্ত্রণ জানায়। আব্বুর সাথে আলাপ করে জানাবে বলে আম্মি। তাতে খুশি হয়ে আম্মি আর আনিসাকে বিনে পয়সায় বেশ কিছু চটকদার ও দামী হিন্দুয়ানী ড্রেস উপহার দেয় বিক্রমজী। কিন্তু আম্মি রাজী হচ্ছিলো না, কীমৎ চুকাবার জন্য পীড়াপিড়ী করতে থাকায় বিক্রমজী খুলে আম আমার আম্মির দুই হাত পাকড়াও করে বলে, “না ভাবীজী, পাশ্মীরে আমি এসেছি বিশেষ মতলবে। সামিনাজী, আপনার তরফ থেকে আমি রুপিয়া নিবো না… বরং আপনাদের বিখ্যাৎ পাশ্মীরী ঐতিহ্য চেটেপুটে নেবো…”

বলে বিক্রম লাখোটিয়া আমার আম্মিজান ও বহেনকে আপাদমস্তক চোখ বুলিয়ে নিয়ে অদ্ভূত স্বরে বলে, “পাশ্মীরের ফুলকলিরা আমাকে ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করেছে। তাই আমি ঠিক করেছি, আপনাদের পাশ্মীরের মেহমান হয়ে এখানেই ঘর বাঁধবো…”

“মাশাল্লা!” শুনে আম্মি হাততালি দিয়ে বলে, “খুশ আমদিদ, বিক্রমজী! এতো বড়ো খুশির খবর! পাশ্মীরের লেডিজ ফ্যাশনের জগৎে আপনার মতো কামিয়াব ও মশহূর হিন্দু ব্যবসায়ীর বহোত জরুরত ছিলো!”

“হাঁ সামিনাজী”, বিক্রম লাখোটিয়া আগত সকল পাশ্মীরী নারীদের দিকে চোখ বুলিয়ে একটু হেসে মেলায় বলেছিলো, “আপনাদের মুসলমান লওণ্ডীয়াদের দিল ভরানোর জন্য আমি সেই কবে থেকে অপেক্ষায় ছিলাম। আপনার মতো খানদানী পাশ্মীরী মুসলমান আওরতের হাত দিয়েই তাহলে আমার ব্যাপার-কার্য উদ্বোধন হয়ে যাক, খুবই শানদার ব্যাপার হবে।”

**********************
হয়েছে, বাবুজী। দূরদূরান্ত থেকে সনাতনী মরদ অতিথিরা আমাদের এই হিন্দু হোটেলে আসেন পাশ্মীরী সুফসলী জমিতে আবাদ করার জন্য। আমাদের হিন্দু হোটেলে কামরা খুব কমই কামরা খালি যায়। কারণ আমাদের সমস্ত কামরায় কামরায় এলাকার মুসলমান লওণ্ডিয়াদের আবাদ করে হিন্দু অতিথিরা। জয় শ্রীরাম! কুনওয়ারী লড়কীই হোক কিংবা শাদীশুদা বা বাচ্চী-র মা, আমাদের হিন্দু হোটেলের কামরায় কোনও মুসলমান আওরত একবার ঢুকলে, সে নিশ্চিতভাবে পেট ভারী করে কামরা থেকে বিদেয় নেয়! এই সবই তো মহান নেতা লোদীজীর স্বপ্ন ছিলো।”

“লোদীজী যুগ যুগ জিও! জয় শ্রীরাম! জয় শ্রীরাম!” বুড়ো হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে একটু জোর গলায় শ্লোগান দিয়ে ফেলে।

তারপর গলা নিচু করে বলে, “তা হ্যাঁ রে, পেট ভারী করবার জন্য কোনও মুসলমান ছেনাল তোর জানপেহচানে আছে নাকি রে? এই বুড়ো বয়সে একটাই স্বপ্ন রে, মরার আগে একটা মুসলমান আওরতকে গাভীন করে ম্লেচ্ছ জঠরে আমার হিন্দু সন্তান উৎপাদন করে যেতে চাই…”

“আরে বাবুজী, আপনার মতো হিন্দু মরদের জন্য এই মুসলমান রাজ্য তো উন্মুক্ত লঙ্গর-খানা! আগে হাজার রুপীর একটা নোট ছাড়ুন, ঝটপট একটা রসেলা মুসলমানী গাই আপনার জন্য ব্যবস্থা করে দিচ্ছি!”

বুড়ো তখন দেরী না করে হাজারটা টাকা হোটেল বয়ের হাতে গুঁজে দিলো। ছোকরা “আমি এই গেলাম, আর এই এলাম…” বলে ছুটে হোটেল থেকে বেরিয়ে গেলো।

মিনিট দশেক পরে খানাভর্তী বাক্সের ব্যাগ নিয়ে আব্বুজান যখন হোটেলের সদর দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিলো, তখন সেই ছোকরা হোটেল বয় হাত ধরে একজন আপাদমস্তক বুরকা ওয়ালী রমণীকে হোটেলে নিয়ে যাচ্ছিলো।

বুরকাওয়ালীর সারা গা কালো আবায়ায় ঢাকা থাকলেও ছোকরার ধরে রাখা ফরসা নাযুক মেয়েলী হাতটা দেখে আব্বু বুঝলো এটা একজন পাশ্মীরী আওরতের হাত, আর আঙ্গুলে রুপার সোলেমানী আংটি দেখে বুঝলো মাযহাবী মুসলমান আওরতের হাত, আর আংটিগুলোর মধ্যে একটা হীরেখচিত নিকাহের আংটি দেখে বুঝলো জেনানাটা শাদীশুদা। আজব তো‌, এমন একজন শাদীশুদা মুসলমান মাযহাবী আওরত এক মালাউন হিন্দু বয়ের হাত ধরে লা’নত-পড়া এই হিন্দু হোটেলে কেন আসছে?

হোটেল বয়টা আব্বুকে খেয়াল করে হেসে বলে, “আগাম মুবারক হো, মুল্লাজী! মিঠাই খিলাতে ভুলবেন না কিন্তু!”

কিসের মুবারক? কিসের মিঠাই? আব্বু কিচ্ছু বুঝতে না পেরে মাথা চুলকাতে চুলকাতে সড়কে নেমে পড়ে, অন্যহাতে খাবারের ব্যাগটা নিয়ে।

**********************
এদিকে ছোকরা হোটেল বয়টা বুরকাওয়ালী আওরতকে সেই কামুক বুড়োর কাছে নিয়ে যায়।

“নিন বাবুজী, আপনার তকদীর ভালো। একেবারে খাঁটি মাযহাবী গাই পেয়ে গেলাম। তিন বছর নিকাহের পরেও ম্লেচ্ছ ছেনালটার বাচ্চা হচ্ছে না বলে ডাক্তারখানায় দেখানোর জন্য অপেক্ষা করছিলো, সেখান থেকেই তুলে নিয়ে এলাম।”

বলে হোটেল বয়টা সঙ্গে আনার বুরকাওয়ালী যুবতীর দুই হাত হিন্দু বুড়োর হাতে সঁপে দেয়, “নিন বাবুজী, আপনার একদম তৈয়ার আর রাজী মুসলমানী গাইটাকে নিজের হাওয়ালায় নিয়ে নিন।”

মুসলমান যুবতীর ফরসা, মোলায়েম হাতজোড়া মুঠি ভরে নিয়ে হিন্দু বুড়োর ব্যাপক কামোত্তেজিত হয়ে পড়ে। নিকাবের আড়ালে ঢাকা ফরসা মুখড়ায় আঁকা ধূসর, মায়াময় চোখজোড়া দেখে বুড়ো বুঝতে পারে লটারী জিতেছে। স্বর্গসুন্দরী সাক্ষাৎ মুসলমান হূরপরী একখানা জুটেছে তার কপালে! একাধিক আংটী পরিহিতা মুসলমান যুবতীর পেলব ফরসা আঙ্গুলগুলোয় নিজের কেলে আঙ্গুলগুলো জড়ামড়ি করে শক্ত করে জড়িয়ে নেয় হিন্দু বুড়ো, মুসলিমা স্বর্গবেশ্যাটা যেন মত পাল্টে পালিয়ে না যায়। মুসলমান লড়কীর নরোম হাতের ছোঁয়া পেয়ে মাত্র বাড়াটা চড়চড় করে ঠাটাতে আরম্ভ করে বুড়োর।

তা দেখে হোটেল বয় হেসে বলে, “বাবুজী, অযথা দেরী করছেন কেন, কামরায় নিয়ে যান এই মুসলমানী গাইটাকে! আকাটা বাড়ার তাকৎ দেখিয়ে দিন এই মুল্লী কুত্তীটাকে। আকাটা লাঙ্গল দিয়ে আবাদ করুন এই বেআওলাদ ম্লেচ্ছ ছেনালটাকে, বাবুজী। একেবারে আনকোরা, ঘরেলু মুসলমানী মাল এনেছি আপনার জন্য, একদম ভোসড়ী না বানিয়ে ছাড়বেন না যেন। আর হ্যাঁ, সালী ডাক্তারখানায় বাচ্চা মাংতে গিয়েছিলো। মুসলমান ছেনালটার মান্নত পূর্ণ করে দিন আপনার শিবের আশীর্বাদপূষ্ট তাকৎদার সনাতনী বীর্য্য দিয়ে, বাবুজী! লোদীজীর গোপন স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুন, পাশ্মীরের ঘরে ঘরে হিন্দু বীর লড়কা দেখার মহামন্ত্রী সুরেন্দ্র লোদীর সেই স্বপ্ন…”

হোটেল বয়ের উসকানীতে এতো উদ্দীপিত আর উত্তেজিত হয় হিন্দু বুড়ো, যে ঝট করে বুরকাওয়ালী লড়কীটাকে দুইহাতে জাপটে ধরে নিজের চওড়া ডানকাঁধের ওপর ফেলে দেয়।

“হায় আল্লা!” বলে চমকে চেঁচিয়ে উঠে বুরকাওয়ালী। বেচারীর তলপেটটা বুড়োর কাঁধের ওপর স্থাপিত হয়, শরীরের উর্ধ্বাংশ উল্টো হয়ে বুড়োর পিঠের ওপর লেপটে ঝুলতে থাকে।

“লোদীজীকি জয় হো! জয় শ্রীরাম! জয় শ্রীরাম!” হুংকার দিয়ে হিন্দু বুড়ো দুই হাতে জেনানার সুডৌল ও নিটোল থাইজোড়া জাপটে ধরে লিফটের দিকে আগাতে থাকে।

শোরগোলে লবীর সকল অতিথির চোখ এদিকে আকৃষ্ট হয়। একজন ষাটোর্ধ্ব হিন্দু বুড়ো এক বুরকাওয়ালী মুসলমান লড়কীকে কাঁধে ফেলে রামনাম গাইতে গাইতে নিজ কামরায় নিয়ে যাচ্ছে, দেখে হিন্দু অতিথিরা হাততালি দিতে থাকলো। করতালির মধ্যে গর্বিত ও কামোত্তেজিত হিন্দু বুড়ো মুসলিমা আলীমাকে নিয়ে লিফটে ঢুকে গেলো।

রগরগে দৃশ্যখানা দেখে উত্তেজিত কট্টর সনাতনী অতিথিরা বলাবলি করতে লাগলো, পৌরাণিক কালে ম্লেচ্ছ বসতিতে আক্রমণ করে তাদের ম্লেচ্ছ নারীদের এভাবেই উঠিয়ে নিতো তাদের পূর্বপুরুষরা, সুন্দরী ম্লেচ্ছ বন্দীনীদের ঠিক এভাবেই কাঁধে ফেলে বীরদর্পে গুহায় নিয়ে যেতো লড়াকু হিন্দু যোদ্ধারা।

হিন্দু বুড়োর বুরকাওয়ালী কবজা করার দৃশ্যে অনুপ্রেরিত কয়েকজন অতিথি হাতছানি দিয়ে ডাকলো হোটেল বয়কে। বুড়োর দেয়া হাজার টাকার নোটটা পকেটে গুঁজে হাসিমুখে ছুটলো ছোকরা বয়টা।

দ্বিতীয় পর্ব চাইলে কমেন্ট করুন।। আর লাইক দিন। ❤️🫶🫶
 
আপডেট
Ei nen.. Matro oist korlam..

 
Back
Top