oneSickPuppy
Storyteller
শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমার প্রথম মাযহাবি লিখা এটা। গল্পের প্রয়োজনে অনেককিছুই আসবে। কেউ সিরিয়াসলি না নেই, কারো পারশোনাল লাইফের সাথে মিলে গেলে দুঃখিত। আর গল্পকে গল্প হিসেবেই দেখবো আমরা।
ঘড়িতে রাত ১১ টার একটু বেশি বাজে। আমি পা টিপে টিপে পাশের রুমে গিয়ে আপুকে দেখে আসলাম। আপু ডান কাত হয়ে শুয়ে আছে আর তসবিহ জপছে আস্তে আস্তে। বুঝতে পারলাম আপু ঘুমিয়ে যাচ্ছে। আপু আবার আগে আগেই ঘুমিয়ে পড়েন। ওদিক তো মাঝরাতে উঠে আবার তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে হয়, তারপর কোরআন তিলাওয়াত করতে হয়, ফজরের নামাজ পড়েই হাল্কা নাস্তা করে আপু মাদ্রাসায় চলে যান। মাদ্রাসা আমাদের পাশের বিল্ডিংই। 'আহেলিয়াত দারুল মহিলা মাদ্রাসা' নাম, আপু সেই মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল। মহিলাদের জন্য মুন্সিগঞ্জের অন্যতম বিখ্যাত মাদ্রাসা এটা। আসলে আমাদের এই বিল্ডিং আর পাশের মাদ্রাসার বিল্ডিং পুরোটাই আমার দাদার জায়গা। দাদা ছিলেন আমাদের এলাকার বিখ্যাত ইমাম। দাদি ছিলেন নারায়নগঞ্জের এক ধর্মপ্রাণ বিখ্যাত হুজুরের মেয়ে। দাদি অনেক ইলেম আর মেধার অধিকারী উচ্চ শিক্ষিত মহিলা ছিলেন। দাদির অনেক ইচ্ছে ছিল মেয়েদের জন্য আমাদের এখানেও পড়ার মত ভালো মাদ্রাসা বানানো। কিন্তু আমার দাদার ওত টাকা ছিল না। উনি যা জমিয়েছিলেন তা দিয়ে জায়গা কিনেছিলেন অনেক। আমার বাবা ছিলেন উনাদের একমাত্র সন্তান। উনার মৃত্যুর পর বাবা তার মায়ের, মানে আমার দাদির স্বপ্ন পূরনের জন্য বাকি সব জমি বিক্রি করে দিয়ে এখানে এই মহিলা মাদ্রাসা স্থাপন করেন, যার প্রিন্সিপাল ছিলেন আমার মা, মা নিজেও ছিলেন অনেক উচ্চ শিক্ষিত মহিলা। মাদ্রাসার সাথে আমাদের থাকার জন্য ৮ তলার এই বাসা করে যান বাবা। বাবা এসবের পাশাপাশি হালালভাবে ব্যবসাও করতেন আর ফ্ল্যাটগুলোও বিক্রি আর ভাড়া দিয়ে বেশ ভালো অবস্থা আমাদের। সাথে আল্লাহর রহমত ছিল বলেই আমরা আরো উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে পেরেছি। আমার বাবা ছিলেন দাদার যোগ্য উত্তরসূরী। বাবা মারা গিয়েছেন প্রায় ১০ বছর আগে স্ট্রোক করে আর মা ৭ বছর আগে মারা গিয়েছেন রোড এক্সিডেন্টে। উনাদের সন্তান হচ্ছেন আমি আর আপু। আপুর নাম হচ্ছে ফাতিহা জাহান শান্তা আর আমি আহমেদ শাওন। মা মারা যাওয়ার সময় আপু কেবলমাত্র মিশরের এক বিখ্যাত মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডির উপর গ্রাজুয়েশন শেষ করে এসেছিল। ২৪ বছরের এক তরুণী মেয়ে ছিল তখন আপু। মা আপুর বিয়ের কথা ভেবে দেশে নিয়ে এসেছিল, কিন্তু আল্লাহর কি ইচ্ছে, মা তার আগেই চলে গেলেন। আপু তখন বিয়ের কথা বাদ দিয়ে মায়ের স্থলাভিষিক্ত হোন।
আপুর বয়স এখন ৩১ বছর, ৫.৯ ফুট উচ্চতা, ফিগার অনেক সুন্দর আর মিল্ফি টাইপের। ৩৬-২৫-৪২ হচ্ছে আপুর মেজারমেন্ট, প্রায় সোফি ডি পর্নস্টারের মত ফিগার আপুর, পাছার সাইজও বেশ রাউন্ড টাইপ।আর গায়ের কালার উজ্জ্বল শ্যামলা। আপুর উচ্চতা বেশি হওয়ার জন্য আর একটু স্বাস্থ্যবান বলে অবশ্য কয়েকটা বিয়ে ভেংগে গিয়েছে। এজন্য আপু বিয়ের ব্যাপারে কিছু বলে না এখন আর। মাদ্রাসা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন আপু।
আর আমি ২৪ বছরের এক ছেলে। আমিও আমার গ্রাজুয়েশন শেষ করলাম ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তবে আমি মোডারেট মুসলিম। বাবা দাদার মত একদম মৌলবি লেভেলের কেউ না আমি। এই হচ্ছে মোটামুটি আমার পরিবারের ইতিহাস, এগুলো বললাম কথার মাঝে এসে গেল দেখে। বাসায় আমি আর আপুই থাকি এখন। পুরো বাসায় মাত্র দুইজন আমরা। বাকি রুমগুলো খালিই থাকে।
ঘড়িতে রাত ১১ টার একটু বেশি বাজে। আমি পা টিপে টিপে পাশের রুমে গিয়ে আপুকে দেখে আসলাম। আপু ডান কাত হয়ে শুয়ে আছে আর তসবিহ জপছে আস্তে আস্তে। বুঝতে পারলাম আপু ঘুমিয়ে যাচ্ছে। আপু আবার আগে আগেই ঘুমিয়ে পড়েন। ওদিক তো মাঝরাতে উঠে আবার তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তে হয়, তারপর কোরআন তিলাওয়াত করতে হয়, ফজরের নামাজ পড়েই হাল্কা নাস্তা করে আপু মাদ্রাসায় চলে যান। মাদ্রাসা আমাদের পাশের বিল্ডিংই। 'আহেলিয়াত দারুল মহিলা মাদ্রাসা' নাম, আপু সেই মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল। মহিলাদের জন্য মুন্সিগঞ্জের অন্যতম বিখ্যাত মাদ্রাসা এটা। আসলে আমাদের এই বিল্ডিং আর পাশের মাদ্রাসার বিল্ডিং পুরোটাই আমার দাদার জায়গা। দাদা ছিলেন আমাদের এলাকার বিখ্যাত ইমাম। দাদি ছিলেন নারায়নগঞ্জের এক ধর্মপ্রাণ বিখ্যাত হুজুরের মেয়ে। দাদি অনেক ইলেম আর মেধার অধিকারী উচ্চ শিক্ষিত মহিলা ছিলেন। দাদির অনেক ইচ্ছে ছিল মেয়েদের জন্য আমাদের এখানেও পড়ার মত ভালো মাদ্রাসা বানানো। কিন্তু আমার দাদার ওত টাকা ছিল না। উনি যা জমিয়েছিলেন তা দিয়ে জায়গা কিনেছিলেন অনেক। আমার বাবা ছিলেন উনাদের একমাত্র সন্তান। উনার মৃত্যুর পর বাবা তার মায়ের, মানে আমার দাদির স্বপ্ন পূরনের জন্য বাকি সব জমি বিক্রি করে দিয়ে এখানে এই মহিলা মাদ্রাসা স্থাপন করেন, যার প্রিন্সিপাল ছিলেন আমার মা, মা নিজেও ছিলেন অনেক উচ্চ শিক্ষিত মহিলা। মাদ্রাসার সাথে আমাদের থাকার জন্য ৮ তলার এই বাসা করে যান বাবা। বাবা এসবের পাশাপাশি হালালভাবে ব্যবসাও করতেন আর ফ্ল্যাটগুলোও বিক্রি আর ভাড়া দিয়ে বেশ ভালো অবস্থা আমাদের। সাথে আল্লাহর রহমত ছিল বলেই আমরা আরো উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে পেরেছি। আমার বাবা ছিলেন দাদার যোগ্য উত্তরসূরী। বাবা মারা গিয়েছেন প্রায় ১০ বছর আগে স্ট্রোক করে আর মা ৭ বছর আগে মারা গিয়েছেন রোড এক্সিডেন্টে। উনাদের সন্তান হচ্ছেন আমি আর আপু। আপুর নাম হচ্ছে ফাতিহা জাহান শান্তা আর আমি আহমেদ শাওন। মা মারা যাওয়ার সময় আপু কেবলমাত্র মিশরের এক বিখ্যাত মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডির উপর গ্রাজুয়েশন শেষ করে এসেছিল। ২৪ বছরের এক তরুণী মেয়ে ছিল তখন আপু। মা আপুর বিয়ের কথা ভেবে দেশে নিয়ে এসেছিল, কিন্তু আল্লাহর কি ইচ্ছে, মা তার আগেই চলে গেলেন। আপু তখন বিয়ের কথা বাদ দিয়ে মায়ের স্থলাভিষিক্ত হোন।
আপুর বয়স এখন ৩১ বছর, ৫.৯ ফুট উচ্চতা, ফিগার অনেক সুন্দর আর মিল্ফি টাইপের। ৩৬-২৫-৪২ হচ্ছে আপুর মেজারমেন্ট, প্রায় সোফি ডি পর্নস্টারের মত ফিগার আপুর, পাছার সাইজও বেশ রাউন্ড টাইপ।আর গায়ের কালার উজ্জ্বল শ্যামলা। আপুর উচ্চতা বেশি হওয়ার জন্য আর একটু স্বাস্থ্যবান বলে অবশ্য কয়েকটা বিয়ে ভেংগে গিয়েছে। এজন্য আপু বিয়ের ব্যাপারে কিছু বলে না এখন আর। মাদ্রাসা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন আপু।
আর আমি ২৪ বছরের এক ছেলে। আমিও আমার গ্রাজুয়েশন শেষ করলাম ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তবে আমি মোডারেট মুসলিম। বাবা দাদার মত একদম মৌলবি লেভেলের কেউ না আমি। এই হচ্ছে মোটামুটি আমার পরিবারের ইতিহাস, এগুলো বললাম কথার মাঝে এসে গেল দেখে। বাসায় আমি আর আপুই থাকি এখন। পুরো বাসায় মাত্র দুইজন আমরা। বাকি রুমগুলো খালিই থাকে।