Eden
Member
মির্জাপুর শহরের গরমের দিনের সকাল ....খুব একটা গভীর বিষয় নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত জালাল শেখ এবং তার বন্ধু আফজল।.... আসলে জালাল আতরের ব্যবসা করত, ইদানিং কট্টর হিন্দুত্ববাদীরা দেশের শাসন ভার নেওয়ার পর কোনো এক বিষয় নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে মনোমালিন্য হওয়ায় পরে নিষোজ্ঞা দেওয়ায় দেশ থেকে আতরের রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। এতে আতর ব্যবসায়ীরা মাথায় কপালে হাত দেয়।.... এই ব্যবসায় জড়িত 100% লোকেই মুসলিম তাই কট্টর হিন্দুত্ববাদী সরকার বিশেষ চিন্তিত হয় না।
আফজল আর জালালের মাঝে যেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সেটা হচ্ছে বিষ্ণুপুর যাওয়া নিয়ে।.....আসলে বিষ্ণুপুরে জালাল দের প্রায় ১০ একর পৈতৃক সম্পত্তি পড়ে আছে।.... জালাল যখন ছোট ছিল কোনো এক হিংস্র ঘটনার জন্যে সেগুলো সেখানে ফেলিয়ে পালিয়ে আসে জালালের বাবা তখন জালাল অবুঝ শিশু ছিল..... আর সেই ঘটনার বিষয়ে কখনো জানান নি জালালের বাবা হেলাল শেখ। প্রয়াত হেলাল সারা জীবন ছেলে জালাল কে নিষেধ করেছেন বিষ্ণুপুরের ধারে কাছেও যেন না যায়। এখন আর তিনি নেই তাই সিদ্ধান্ত জালালের হাতে।
........ প্রথমে জলাল ফন্দি করেছিল সেই মাটি বিক্রি করে টাকা নিবে.... সেই উদ্দেশ্য একদিন গোপনে বিষ্ণুপুরের সেই স্থানের ঠিকানা বের করে গেল, গিয়ে দেখে অবাক কাণ্ড.... কিছু নিচু জাতের হিন্দু লোক সেই মাটিতে ঘর সাজার পাশা পাশি একটা মন্দির উ নির্মাণ করে ফেললো। অবশ্য জালাল দের পুরোনো ঘরটায় তার হাত দেই নি।......... তাই উপায় বিহীন হয়ে জালাল সরকারী আদালতে বিচার দেয় , আদালত জালাল কে বিষ্ণুপুরের প্রধান থেকে অনুমতির কাগজ চায়... জালাল যখন বিষ্ণুপুরের প্রধান রমাকান্ত সাহাবের কাছে যায়, তিনি অনুমতির কাগজ দিতে বারণ করে। অনুমতি পেতে হলে জালাল কে বিষ্ণুপুরের স্থানীয় নাগরিক হতে হবে... যেটার জন্য তাকে কমেও দুই বছর বিষ্ণুপুরে থাকতে হবে। হিন্দু রাষ্ট্র হওয়ার পর বিষ্ণুপুর কে স্বায়ত্ব শাসন ঘোষণা করা হয়েছে।এটাই নতুন হিন্দু রাষ্ট্রের আইন।
তাই এই বিষয় নিয়ে বন্ধু আফজলের সাথে আলোচনা। আফজল বার বার জালাল কে নিষেধ করে সেখানে যেতে কিন্তু জালাল নাচুরবাঁধা, সে যাবেই। কোনো পদ্ধে পৈত্রিক সম্পত্তি মালউন হিন্দু দের কে মাগনা দিবে না।............ বিষ্ণুপুর জায়গা টা নিচু জাতের বিভিন্ন কট্টর কালশূদ্র হিন্দুর জন্য বিখ্যাত....বহিররাষ্ট্র থেকেও বিভিন্ন নিচু জাতের আধিবাসী জংলী হিন্দু আসে এখানে।..... একসময়ে এখানে কিছু মুসলিম পরিবার ছিল যদিও বর্তমান প্রায় শূন্য।..... রাতে বিবি ফারহারহানার সাথে আলোচনা করাত ফারহানা প্রথমে ক্ষেপে গিয়ে ছিল কোন পদ্যে সে সেই মালউন দের জায়গা টায় যাবে না.... অবশেষে জালালের অশেষ বুঝানোর পর রাজি হল।
আফজল আর জালালের মাঝে যেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সেটা হচ্ছে বিষ্ণুপুর যাওয়া নিয়ে।.....আসলে বিষ্ণুপুরে জালাল দের প্রায় ১০ একর পৈতৃক সম্পত্তি পড়ে আছে।.... জালাল যখন ছোট ছিল কোনো এক হিংস্র ঘটনার জন্যে সেগুলো সেখানে ফেলিয়ে পালিয়ে আসে জালালের বাবা তখন জালাল অবুঝ শিশু ছিল..... আর সেই ঘটনার বিষয়ে কখনো জানান নি জালালের বাবা হেলাল শেখ। প্রয়াত হেলাল সারা জীবন ছেলে জালাল কে নিষেধ করেছেন বিষ্ণুপুরের ধারে কাছেও যেন না যায়। এখন আর তিনি নেই তাই সিদ্ধান্ত জালালের হাতে।
........ প্রথমে জলাল ফন্দি করেছিল সেই মাটি বিক্রি করে টাকা নিবে.... সেই উদ্দেশ্য একদিন গোপনে বিষ্ণুপুরের সেই স্থানের ঠিকানা বের করে গেল, গিয়ে দেখে অবাক কাণ্ড.... কিছু নিচু জাতের হিন্দু লোক সেই মাটিতে ঘর সাজার পাশা পাশি একটা মন্দির উ নির্মাণ করে ফেললো। অবশ্য জালাল দের পুরোনো ঘরটায় তার হাত দেই নি।......... তাই উপায় বিহীন হয়ে জালাল সরকারী আদালতে বিচার দেয় , আদালত জালাল কে বিষ্ণুপুরের প্রধান থেকে অনুমতির কাগজ চায়... জালাল যখন বিষ্ণুপুরের প্রধান রমাকান্ত সাহাবের কাছে যায়, তিনি অনুমতির কাগজ দিতে বারণ করে। অনুমতি পেতে হলে জালাল কে বিষ্ণুপুরের স্থানীয় নাগরিক হতে হবে... যেটার জন্য তাকে কমেও দুই বছর বিষ্ণুপুরে থাকতে হবে। হিন্দু রাষ্ট্র হওয়ার পর বিষ্ণুপুর কে স্বায়ত্ব শাসন ঘোষণা করা হয়েছে।এটাই নতুন হিন্দু রাষ্ট্রের আইন।
তাই এই বিষয় নিয়ে বন্ধু আফজলের সাথে আলোচনা। আফজল বার বার জালাল কে নিষেধ করে সেখানে যেতে কিন্তু জালাল নাচুরবাঁধা, সে যাবেই। কোনো পদ্ধে পৈত্রিক সম্পত্তি মালউন হিন্দু দের কে মাগনা দিবে না।............ বিষ্ণুপুর জায়গা টা নিচু জাতের বিভিন্ন কট্টর কালশূদ্র হিন্দুর জন্য বিখ্যাত....বহিররাষ্ট্র থেকেও বিভিন্ন নিচু জাতের আধিবাসী জংলী হিন্দু আসে এখানে।..... একসময়ে এখানে কিছু মুসলিম পরিবার ছিল যদিও বর্তমান প্রায় শূন্য।..... রাতে বিবি ফারহারহানার সাথে আলোচনা করাত ফারহানা প্রথমে ক্ষেপে গিয়ে ছিল কোন পদ্যে সে সেই মালউন দের জায়গা টায় যাবে না.... অবশেষে জালালের অশেষ বুঝানোর পর রাজি হল।