Mughal BULL
Active member
মৃণাল কান্তি এবং শেখ হাসিনা। ভালোবাসলে শেখ হাসিনার মতোই ভালোবাসবা ওকে প্রিও
শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ই মে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর থেকে তার স্বামী ওয়াজেদ মিয়ার সাথে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে কখনোই একটি দিন বা একটি রাত কাটাননি শেখ হাসিনা।
তার স্বামী ওয়াজেদ মিয়া প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত তার মহাখালির আনবিক কমিশনের কোয়ার্টারেই রয়েছেন। শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসার পর মহাখালীর ওয়াজেদ মিয়ার কোয়ার্টারে থাকলেও ওয়াজেদ মিয়া থাকতেন ঐ কোয়ার্টারের ভিতরের রেস্ট হাউজে।
দুজন দুজনের সাথে দিনে- রাতে দেখা সাক্ষাৎ তো দূরের কথা - মুখোমুখিও হতেন না।
স্বামী কোয়ার্টারে থাকার সময় এবং পরবর্তীতে ধানমন্ডি বত্রিশের পিত্রালয় থাকতে শেখ হাসিনা নিয়মিত রুটিন মাফিকভাবে প্রতিদিন সন্ধ্যার ঠিক একঘন্টা আগে গোসল করে পাউডার, পারফিউম মেখে লম্বা চুলের বেণী করে, চকচকে নতুন শাড়ি- ব্লাউজ পড়ে খুবই পরিপাটি হয়ে কাউকে সঙ্গে না নিয়ে শুধুমাত্র জীপ গাড়ি এবং ড্রাইভার জালালকে সাথে নিয়ে বেরিয়ে যেতেন এবং ঘন্টা দুয়েক পরে ফিরে আসতেন।
শুধু ঐ সময়ে ওই অজ্ঞাত স্থানে যাওয়া ছাড়া শেখ হাসিনা আর কখনোই জীপ গাড়ি নিয়ে একা বের হতেননা।
১৯৮৭ সালে মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি তরুণ যুবক মৃণাল কান্তি দাসের সাথে শেখ হাসিনার পরিচয় হয়। এবং পরিচয়ের পর থেকে মৃণাল কান্তি দাস বত্রিশ নাম্বারে বঙ্গবন্ধু ভবনে থাকতে শুরু করেন। শেখ হাসিনা তখন ঐ বাড়িতেই থাকতেন।।
গভীর রাত পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ভবনের লাইব্রেরি কক্ষে ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে মৃণাল কান্তি দাস আর শেখ হাসিনার কুটকুট করে কথা বলতেন এবং খিলখিল করে হাসতেন।
শেখ হাসিনার কাছে মৃনালের গ্রহণযোগ্যতা এতটাই বেড়ে গেল যে তা সকলের ঈর্ষার কারণ হয়ে দাড়ালো।
মৃণাল হয়ে উঠলো শেখ হাসিনার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি!
তার ক্ষমতা এতটাই বেড়ে গেল যে, ১৯৯০ সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জেনারেল সেক্রেটারী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে অপমান- অপদস্ত করে বঙ্গবন্ধু ভবন থেকে বের করে দিলেন।
একদিন বঙ্গবন্ধু ভবনে মৃণাল সহ চারজন তাস খেলছে ।
বেলা তখন তিনটা-সাড়ে তিনটা।
এমন সময় শেখ হাসিনার একমাত্র আপন মামা আকরাম মামু এসে কুভঙ্গিতে কুইঙ্গিত করে বললেন, “এই মৃণাল যাওনা, তোমার জন্য না খেয়ে বসে আছে!”
মৃণাল তার বন্ধুদের সামনে তার ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য জবাব দিল “ আরে থাক, থাকতে দেন কিছুক্ষণ না খেয়ে!”
একদিন মৃণাল শেখ হাসিনার উপর রাগ করে চলে গেল।।
শেখ হাসিনা নিজে গিয়ে রাগ ভাঙ্গিয়ে মৃনাল কান্তি দাসকে বংগবন্ধু ভবনে নিয়ে এলেন। ১৯৯১ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচনে হারার পর মৃণাল বিভিন্ন অসন্তুস্টির কারণে শেখ হাসিনাকে ছেড়ে চলে যায়।
শেখ হাসিনা নিজে তিনবার মৃণালকে ফিরিয়ে আনতে যান কিন্তু সে ফিরে আসেনা। বরং শেখ হাসিনার সাথে তার দৈহিক সম্পর্কের কথা প্রচার করতে থাকে। কথায় কথায় মৃণাল হাসতে হাসতে বলতে থাকে, শেখ হাসিনা সাথে তার সম্পর্ক অনেক গভীর!
সুত্রঃ মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু রচিত পুস্তক "আমার ফাঁসি চাই"
শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ই মে বাংলাদেশে ফিরে আসার পর থেকে তার স্বামী ওয়াজেদ মিয়ার সাথে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে কখনোই একটি দিন বা একটি রাত কাটাননি শেখ হাসিনা।
তার স্বামী ওয়াজেদ মিয়া প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত তার মহাখালির আনবিক কমিশনের কোয়ার্টারেই রয়েছেন। শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসার পর মহাখালীর ওয়াজেদ মিয়ার কোয়ার্টারে থাকলেও ওয়াজেদ মিয়া থাকতেন ঐ কোয়ার্টারের ভিতরের রেস্ট হাউজে।
দুজন দুজনের সাথে দিনে- রাতে দেখা সাক্ষাৎ তো দূরের কথা - মুখোমুখিও হতেন না।
স্বামী কোয়ার্টারে থাকার সময় এবং পরবর্তীতে ধানমন্ডি বত্রিশের পিত্রালয় থাকতে শেখ হাসিনা নিয়মিত রুটিন মাফিকভাবে প্রতিদিন সন্ধ্যার ঠিক একঘন্টা আগে গোসল করে পাউডার, পারফিউম মেখে লম্বা চুলের বেণী করে, চকচকে নতুন শাড়ি- ব্লাউজ পড়ে খুবই পরিপাটি হয়ে কাউকে সঙ্গে না নিয়ে শুধুমাত্র জীপ গাড়ি এবং ড্রাইভার জালালকে সাথে নিয়ে বেরিয়ে যেতেন এবং ঘন্টা দুয়েক পরে ফিরে আসতেন।
শুধু ঐ সময়ে ওই অজ্ঞাত স্থানে যাওয়া ছাড়া শেখ হাসিনা আর কখনোই জীপ গাড়ি নিয়ে একা বের হতেননা।
১৯৮৭ সালে মুন্সিগঞ্জ হরগঙ্গা কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি তরুণ যুবক মৃণাল কান্তি দাসের সাথে শেখ হাসিনার পরিচয় হয়। এবং পরিচয়ের পর থেকে মৃণাল কান্তি দাস বত্রিশ নাম্বারে বঙ্গবন্ধু ভবনে থাকতে শুরু করেন। শেখ হাসিনা তখন ঐ বাড়িতেই থাকতেন।।
গভীর রাত পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ভবনের লাইব্রেরি কক্ষে ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে মৃণাল কান্তি দাস আর শেখ হাসিনার কুটকুট করে কথা বলতেন এবং খিলখিল করে হাসতেন।
শেখ হাসিনার কাছে মৃনালের গ্রহণযোগ্যতা এতটাই বেড়ে গেল যে তা সকলের ঈর্ষার কারণ হয়ে দাড়ালো।
মৃণাল হয়ে উঠলো শেখ হাসিনার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি!
তার ক্ষমতা এতটাই বেড়ে গেল যে, ১৯৯০ সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জেনারেল সেক্রেটারী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে অপমান- অপদস্ত করে বঙ্গবন্ধু ভবন থেকে বের করে দিলেন।
একদিন বঙ্গবন্ধু ভবনে মৃণাল সহ চারজন তাস খেলছে ।
বেলা তখন তিনটা-সাড়ে তিনটা।
এমন সময় শেখ হাসিনার একমাত্র আপন মামা আকরাম মামু এসে কুভঙ্গিতে কুইঙ্গিত করে বললেন, “এই মৃণাল যাওনা, তোমার জন্য না খেয়ে বসে আছে!”
মৃণাল তার বন্ধুদের সামনে তার ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য জবাব দিল “ আরে থাক, থাকতে দেন কিছুক্ষণ না খেয়ে!”
একদিন মৃণাল শেখ হাসিনার উপর রাগ করে চলে গেল।।
শেখ হাসিনা নিজে গিয়ে রাগ ভাঙ্গিয়ে মৃনাল কান্তি দাসকে বংগবন্ধু ভবনে নিয়ে এলেন। ১৯৯১ সালে শেখ হাসিনা নির্বাচনে হারার পর মৃণাল বিভিন্ন অসন্তুস্টির কারণে শেখ হাসিনাকে ছেড়ে চলে যায়।
শেখ হাসিনা নিজে তিনবার মৃণালকে ফিরিয়ে আনতে যান কিন্তু সে ফিরে আসেনা। বরং শেখ হাসিনার সাথে তার দৈহিক সম্পর্কের কথা প্রচার করতে থাকে। কথায় কথায় মৃণাল হাসতে হাসতে বলতে থাকে, শেখ হাসিনা সাথে তার সম্পর্ক অনেক গভীর!
সুত্রঃ মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু রচিত পুস্তক "আমার ফাঁসি চাই"